Weight Loss Tips: দেশি ঘি নাকি অলিভ অয়েল, ওজন কমানোর দৌড়ে এগিয়ে কে?

Cooking Oil: ওজন কমাতে গেলে তেল ব্যবহারের উপর উপর রাশ টানা হয়। এমনকি কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিস থাকলেও কোনওভাবেই খাবারে রিফাইন্ড অয়েল ব্যবহার করা চলে না। কিন্তু দেশি ঘি ও অলিভ অয়েল দুটোই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। কিন্তু ওজন কমাতে সেরা কে?

| Edited By: | Updated on: Nov 05, 2023 | 8:54 AM
ওজন কমাতে গেলে চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া চলবে না। তাই ওয়েট লস ডায়েটে তেলের উপর রাশ টানা হয়। এমনকি কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিসেও তেল ব্যবহারের উপর কড়া বিধিনিষেধ থাকে। খাবারে কোনও ভাবেই রিফাইন্ড অয়েল ব্যবহার করা চলে না। 

ওজন কমাতে গেলে চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া চলবে না। তাই ওয়েট লস ডায়েটে তেলের উপর রাশ টানা হয়। এমনকি কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিসেও তেল ব্যবহারের উপর কড়া বিধিনিষেধ থাকে। খাবারে কোনও ভাবেই রিফাইন্ড অয়েল ব্যবহার করা চলে না। 

1 / 9
ওজন কমাতে অনেকেই বেছে নেন ঘি, অলিভ অয়েলের মতো তেল। ঘি ও অলিভ অয়েল প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি হয়। পাশাপাশি এতে রয়েছে পুষ্টিকর উপাদান। কিন্তু ওজন কমানোর দৌড়ে কে এগিয়ে, ঘি নাকি অলিভ অয়েল?

ওজন কমাতে অনেকেই বেছে নেন ঘি, অলিভ অয়েলের মতো তেল। ঘি ও অলিভ অয়েল প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি হয়। পাশাপাশি এতে রয়েছে পুষ্টিকর উপাদান। কিন্তু ওজন কমানোর দৌড়ে কে এগিয়ে, ঘি নাকি অলিভ অয়েল?

2 / 9
রিফাইন্ডের অয়েলের থেকে অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর ঘি ও অলিভ অয়েল। এমনকি ওজন কমাতেও সহায়ক এই তেল। কিন্তু ঘি ও অলিভ অয়েলের তুলনা করলে, আপনি কাকে বেছে নেবেন, রইল টিপস।

রিফাইন্ডের অয়েলের থেকে অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর ঘি ও অলিভ অয়েল। এমনকি ওজন কমাতেও সহায়ক এই তেল। কিন্তু ঘি ও অলিভ অয়েলের তুলনা করলে, আপনি কাকে বেছে নেবেন, রইল টিপস।

3 / 9
দেশি ঘিয়ের মধ্যে স্বাস্থ্যকর চর্বি রয়েছে। তার সঙ্গে ক্যালোরিও রয়েছে, যা ওজন কমাতে গেলে গ্রহণ করা চলে না। অন্যদিকে, অলিভ অয়েলে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে, যা খিদে নিয়ন্ত্রণে ও ওজন কমাতে সাহায্য করে।

দেশি ঘিয়ের মধ্যে স্বাস্থ্যকর চর্বি রয়েছে। তার সঙ্গে ক্যালোরিও রয়েছে, যা ওজন কমাতে গেলে গ্রহণ করা চলে না। অন্যদিকে, অলিভ অয়েলে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে, যা খিদে নিয়ন্ত্রণে ও ওজন কমাতে সাহায্য করে।

4 / 9
অলিভ অয়েলের মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে, যা শারীরিক প্রদাহ কমায় এবং ওজনকে বাড়তে দেয় না। অন্যদিকে, ঘিয়ের মধ্যে অ্যামাইনো অ্যাসিড রয়েছে, যা দেহে প্রদাহ বিরোধী উপাদান হিসেবে কাজ করে।

অলিভ অয়েলের মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে, যা শারীরিক প্রদাহ কমায় এবং ওজনকে বাড়তে দেয় না। অন্যদিকে, ঘিয়ের মধ্যে অ্যামাইনো অ্যাসিড রয়েছে, যা দেহে প্রদাহ বিরোধী উপাদান হিসেবে কাজ করে।

5 / 9
অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভাল থাকলে ওজন কমানো সহজ হয়ে যায়। দেশি ঘি খলে হজম ক্ষতি উন্নত হয় এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্যকে ভাল রাখে। দেহের ঠিকঠাক ওজন বজায় রাখতে আপনি ঘি খেতে পারেন।

অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভাল থাকলে ওজন কমানো সহজ হয়ে যায়। দেশি ঘি খলে হজম ক্ষতি উন্নত হয় এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্যকে ভাল রাখে। দেহের ঠিকঠাক ওজন বজায় রাখতে আপনি ঘি খেতে পারেন।

6 / 9
ঘিয়ের মধ্যে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, যা মেটাবলিজম বাড়িয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও ঘিয়ের মধ্যে ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে রয়েছে। অলিভ অয়েলেও ভিটামিন ই এবং কে রয়েছে।

ঘিয়ের মধ্যে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, যা মেটাবলিজম বাড়িয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও ঘিয়ের মধ্যে ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে রয়েছে। অলিভ অয়েলেও ভিটামিন ই এবং কে রয়েছে।

7 / 9
ঘিয়ের ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড যেমন হার্টের জন্য উপকারী, তেমনই অলিভ অয়েলের মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান হার্টের দেখভাল করে। এই তেল রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

ঘিয়ের ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড যেমন হার্টের জন্য উপকারী, তেমনই অলিভ অয়েলের মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান হার্টের দেখভাল করে। এই তেল রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

8 / 9
পুষ্টিবিদদের মতে, ওজন কমাতে দেশি ঘি ও অলিভ অয়েল দুটোই উপকারী। আপনি চাইলে দেশি ঘিয়ের সঙ্গে অলিভ অয়েল মিশিয়েও খেতে পারেন। কিন্তু পরিমাণের দিকে খেয়াল রাখা দরকার। দিনে ২-৩ চামচের বেশি কোনও তেলই খাওয়া উচিত নয়।

পুষ্টিবিদদের মতে, ওজন কমাতে দেশি ঘি ও অলিভ অয়েল দুটোই উপকারী। আপনি চাইলে দেশি ঘিয়ের সঙ্গে অলিভ অয়েল মিশিয়েও খেতে পারেন। কিন্তু পরিমাণের দিকে খেয়াল রাখা দরকার। দিনে ২-৩ চামচের বেশি কোনও তেলই খাওয়া উচিত নয়।

9 / 9
Follow Us: