গরম যে ভাবে বাড়ছে তাতে টেকা মুশকিল। বার বার স্নান করেও রেহাই মিলছে না। ঘুম ঠিকমত না হলে সারাদিন মাথা ধরে থাকে। এছাড়াও ঠান্ডা গরমে সর্দিও লেগে থাকছে।
ঘুম ঠিকমতো না হলে কোনও কাজেই মন দেওয়া যায় না। সেই সঙ্গে শরীরে একটা অস্বস্তি লেগে থাকে। খাবার ঠিকমতো হজম হয় না।
আপাতত গরম কমার কোনও সম্ভাবনা নেই। সবে এপ্রিলের শুরু। এখনও দুটো মাস পড়ে আছে। বৃষ্টির দেখা কবে মিলবে তা এখনই বলা যাচ্ছে না। তবে গরম যে এর চেয়েও বাড়তে পারে সেই ইঙ্গিত দিয়েছেন চিকিৎসকেরা।
গরমে রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস এই সব পানীয় খেলে শরীর যেমন ঠান্ডা হবে তেমনই ঘুমও ভাল হবে। এছাড়াও ওজন কমাতে সাহায্য করে এই সব পানীয়। বাড়ায় মেটাবলিজমও।
গরমে শরীর বেশি জল টেনে নেয় বলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হয়। মানসিক চাপ, বিরক্তি বাড়ে। এসব থেকে মুক্তি পেতে পুদিনা পাতা আর মৌরির চা বানিয়ে খান। এক চামচ মৌরি একগ্লাস মাপের জলে ফেলে ফুটতে দিন। এর মধ্যে পাঁচটা পুদিনা পাতা ফেলে দিন। এবার তা ছেঁকে কিছুক্ষণ রাখুন। ঠান্ডা হলে চুমুক দিয়ে খান। এতে শরীর ঠান্ডা হবে আর অন্যান্য সমস্যাও কমবে।
ডাবের জল অধিকাংশই দুপুরে খান। তবে রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে খেলেও কিন্তু ভাল কাজ হয়। ডাবের জলে থাকে ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম যা আমাদের শরীর সুস্থ রাখে। ঘুমের ঠিক আগে ডাবের জল খেলে শরীর থেকে অতিরিক্ত টক্সিনও বেরিয়ে যায়। কিডনির সমস্যা এড়াতে এবং মূত্রনালী পরিষ্কার রাখতে এভাবে ডাবের জল খান।
রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে গরম দুধে ২ চামচ ছাতু আর এক চিমটে হলুদ মিশিয়ে নিন। মস্তিষ্ক এবং পেশীকে শিথিল রাখতে সাহায্য করে এই পানীয়। এই শেকের মধ্যে থাকে ট্রিপটোফ্যান, যা ঘুমের মান উন্নত করে। হাই প্রোটিন এই মিল্ক শেক গরমের রাতে ডিনার হিসেবেই খান। একগ্লাস দুধে এভাবে ছাতু গুলে খেলে অন্য কিছু খাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না।
রাতে ঘুমেতো যাওয়ার ১-২ ঘন্টা আগে এই সরবত খান। এতে শরীর সুস্থ থাকবে। ঘুম, হজম সব ভাল হবে। এমনকী এই পানীয় রাতের