ব্রণর জ্বালা কমবে ১ মিনিটে, রান্নাঘরের তাকে রাখা অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার ব্যবহার করুন
Apple Cider Vinegar for Skin: আপেলের রসকে ফার্মেন্টেড করে তৈরি হয় অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার। এর মধ্যে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিফাঙ্গাল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে। ত্বকের যত্নে একাধিক সমস্যা দূর করে দিতে পারেন অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার।
চটজলদি রোগা হওয়ার আশায় অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার কিনেছিলেন। এক মাস কোনও রকমে খেয়েছেন। তারপর থেকে রান্নাঘরের তাকে পরেই রয়েছে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার বোতল। এবার এটাকে কাজে লাগান রূপচর্চায়।
1 / 8
আপেলের রসকে ফার্মেন্টেড করে তৈরি হয় অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার। এর মধ্যে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিফাঙ্গাল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে। ত্বকের যত্নে একাধিক সমস্যা দূর করে দিতে পারেন অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার।
2 / 8
ত্বকের প্রাকৃতিক পিএইচ স্তর বজায় রাখা ভীষণ জরুরি। এটি ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়ার হাত থেকে ত্বককে রক্ষা করে। অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারে থাকা অ্যাসিডিক বৈশিষ্ট্য ত্বকের এই পিএইচ স্তরের ভারসাম্য বজায় রাখে।
3 / 8
অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারের মধ্যে থাকা প্রাকৃতিক অ্যাসিড ত্বকের উপর এক্সফোলিয়েটর হিসেবে কাজ করে, যা মৃত কোষ পরিষ্কার করে। দাগছোপ দূর করতে এবং ত্বককে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার।
4 / 8
দীর্ঘদিন ধরে ব্রণর সমস্যায় ভুগছেন? অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার ত্বকের প্রদাহ কমায়, রোমকূপের মুখ পরিষ্কার করে এবং ব্রণ উৎপাদনকারী ব্যাকটেরিয়ার সঙ্গে লড়াই করে। ব্রেকআউট কমাতে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার ব্যবহার করুন।
5 / 8
আপনি একজিমায় ভোগেন, তাহলে আপনার জন্য অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার দারুণ উপকারী হতে পারে। এই উপাদানের মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে, যা ত্বকের জ্বালাভাব, লালচে ভাব দূর করে এবং ত্বকের সমস্যা কমায়।
6 / 8
ত্বকের সমস্যা কমানোর পাশাপাশি ত্বককে হাইড্রেট রাখতেও সাহায্য করে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার। টোনার হিসেবে মুখে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার লাগালে রোমকূপে সঙ্কুচিত হবে, ত্বক টানটান হবে এবং মুখ উজ্জ্বল দেখাবে।
7 / 8
রোজ এক গ্লাস জলে এক চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার মিশিয়ে খেলে ত্বকের যাবতীয় সমস্যা দূর হয়ে যাবে। পাশাপাশি ১:১ অনুপাতে জলের সঙ্গে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার মিশিয়ে মুখে মাখলে উপকার পাবেন।
