বিভিন্ন সরকারি প্রকল্প নিয়ে চলছে দুয়ারে সরকার। কিন্তু, সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারকেই। তবে এই লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের সুবিধা পেতে গেলে থাকতে হবে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড, আধার কার্ড এবং অন্য জাতিভুক্ত হলে সেই জাতির শংসাপত্র। যদি সেই শংসাপত্র কারোর না থাকে, তা তৎক্ষণাৎ তৈরির নির্দেশও দেওয়া হয়েছে নবান্নর পক্ষ থেকে। তৃতীয়বার রাজ্যে ক্ষমতায় আসার আগে এই লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের ঘোষণা করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই প্রকল্পের মাধ্যমে তপসিলি ও আদিবাসীদের মাসে ১০০০ টাকা এবং জেনারেল ক্যাটাগরির মহিলাদের মাসে ৫০০ টাকা করে হাত খরচ দেওয়া হবে। (নিজস্ব চিত্র)