জল: আমাদের শরীরের অত্যাবশ্যক হল জল। জল শরীরকে হাইড্রেট রাখতে যেমন সাহায্য করে তেমনই শরীরের অক্সিজেন স্তরকেও বজায় রাখে। তাই ব্রণর সমস্যা রেহাই পেতে দিনে দু লিটারের বেশি জল পান করুন।
অলিভ অয়েল: ব্রণ সৃষ্টিকারী জীবাণুর সাথে লড়াই করতে সাহায্য করে অলিভ অয়েল। সুতরাং খাদ্য হিসাবে ছাড়াও ত্বকের ওপর অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন, এতে ত্বকও ভাল থাকবে এবং ব্রণর সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন।
লেবু: লেবুর রসের মধ্যে থাকা অ্যাসিড ত্বক ও রক্তকে পরিশুদ্ধ করতে সাহায্য করে। ক্লিনজার হিসাবে লেবুর রসকে ব্যবহার করতে পারেন। এতে শুধু ব্রণই কমবে না, বরং ব্রণর দাগ ও অন্যান্য যাবতীয় ত্বকের দাগ এবং ট্যান থেকে রেহাই পাবেন।
তরমুজ: তরমুজের মধ্যে ভিটামিন এ, বি ও সি রয়েছে যা ত্বকের যাবতীয় সমস্যার হাত থেকে রেহাই দেয়। তরমুজ ত্বককে পরিষ্কার রাখে এবং শরীরকেও হাইড্রেট রাখতে সাহায্য করে।
আখরোট: ত্বকের কোমলতা বজায় রাখতে সাহায্য করে আখরোট। এছাড়া আখরোটের তেলের মধ্যে লিনোলিক অ্যাসিড রয়েছে তা ত্বকের যাবতীয় সমস্যার হাত থেকে রক্ষা করে। সুতরাং ত্বকের সৌন্দর্য্য বজায় রাখার জন্য প্রতিদিন আখরোট খান এবং আখরোটের তেলের ত্বকের ওপর ব্যবহার করুন।
দই: দইয়ের মধ্যে থাকা অ্যান্টিফাঙ্গাল এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান ত্বককে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে এবং যেকোনও ধরণের জীবাণুর হাত থেকে শরীর ও ত্বক উভয়কেই রক্ষা করে।
আপেল: ব্রণর সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় উপাদান হল পেকটিন, যা আপেলের মধ্যে ভরপুর পরিমাণে উপলব্ধ। সুতরাং ব্রণর সমস্যা থেকে রেহাই পেতে এবং সুন্দর ত্বক বজায় রাখতে প্রতিদিন একটি করে আপেল খান।