কেটে গেছে আড়াই দশকেরও বেশি সময় তবু চালু হয়নি হোটেল. ঘটনা উত্তর কোরিয়ার রাজধানী পিয়ংইয়ংয়ের। হোটেলের নাম রিউইয়ং। হোটেলটির উচ্চতা ১,০৮২ ফুট। কেউ এখানে যায় না, কেউ থাকেও না। একে বর্তমানে ডাকা হয় হোটেল অফ ডুম নামে।
হোটেলটি কিম জং উনের বাড়ি থেকে ২০ কিমি দূরে। এটি ঠিক সময়ে শেষ হলে বিশ্বের উচ্চতম বাড়ি। এতে থাকত ৩,০০০ এরও বেশি ঘর। হোটেলটি তৈরীর কাজ শুরু হয় ১৯৮৭তে। ১৯৮৯ এটি উদ্বোধনের কথা ছিল। উত্তর কোরিয়ার অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক শক্তির প্রতীক হিসেবে এটিকে গড়া হচ্ছিল। দ্রুত নির্মাণ করতে গিয়েই শেষ পর্বে বিপত্তি হয়। ১৯৯০ এর সোভিয়েত রাশিয়ার পতনের ফলে উত্তর কোরিয়ায় তৈরি হয় আর্থিক সংকট। ২০১০ থেমে যায় রিউইয়ংয়ের নির্মাণকার্য। ততদিনে খরচ হয়ে গেছে প্রায় ১৬ হাজার কোটিরও বেশি টাকা। হোটেলটি তৈরির সময় বেশ কিছু গলদ হয়। মেঝে ঢালু হয়ে যায়। দীর্ঘদিনের অব্যবহারে হোটেলটির কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়ে। এই হোটেলকে এখন বিভিন্ন প্রচারমূলক অনুষ্ঠানে ব্যবহার করে সরকার। ২০১৮তে এর গায়ে লাগানো হয় এলইডি প্যানেলে। ওই এলইডি প্যানেলে সরকারি ঘোষণা, সম্প্রচার ও কুচকাওয়াজ দেখানো হয়।
কেটে গেছে আড়াই দশকেরও বেশি সময় তবু চালু হয়নি হোটেল. ঘটনা উত্তর কোরিয়ার রাজধানী পিয়ংইয়ংয়ের। হোটেলের নাম রিউইয়ং। হোটেলটির উচ্চতা ১,০৮২ ফুট। কেউ এখানে যায় না, কেউ থাকেও না। একে বর্তমানে ডাকা হয় হোটেল অফ ডুম নামে।
হোটেলটি কিম জং উনের বাড়ি থেকে ২০ কিমি দূরে। এটি ঠিক সময়ে শেষ হলে বিশ্বের উচ্চতম বাড়ি। এতে থাকত ৩,০০০ এরও বেশি ঘর। হোটেলটি তৈরীর কাজ শুরু হয় ১৯৮৭তে। ১৯৮৯ এটি উদ্বোধনের কথা ছিল। উত্তর কোরিয়ার অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক শক্তির প্রতীক হিসেবে এটিকে গড়া হচ্ছিল। দ্রুত নির্মাণ করতে গিয়েই শেষ পর্বে বিপত্তি হয়। ১৯৯০ এর সোভিয়েত রাশিয়ার পতনের ফলে উত্তর কোরিয়ায় তৈরি হয় আর্থিক সংকট। ২০১০ থেমে যায় রিউইয়ংয়ের নির্মাণকার্য। ততদিনে খরচ হয়ে গেছে প্রায় ১৬ হাজার কোটিরও বেশি টাকা। হোটেলটি তৈরির সময় বেশ কিছু গলদ হয়। মেঝে ঢালু হয়ে যায়। দীর্ঘদিনের অব্যবহারে হোটেলটির কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়ে। এই হোটেলকে এখন বিভিন্ন প্রচারমূলক অনুষ্ঠানে ব্যবহার করে সরকার। ২০১৮তে এর গায়ে লাগানো হয় এলইডি প্যানেলে। ওই এলইডি প্যানেলে সরকারি ঘোষণা, সম্প্রচার ও কুচকাওয়াজ দেখানো হয়।