Sayan Banerjee: ‘কোথায় বিজেপি? পদ্মফুল তো শুকিয়ে গিয়েছে’, বুথে বুথে ঘুরে নিজেই ‘রিপোর্ট’ দিলেন বাম প্রার্থী সায়ন

Sayan Banerjee: এবারের ভোটে সকলেরই নজর তমলুক লোকসভা কেন্দ্রে। তৃণমূলের টিকিটে লড়ছেন দেবাংশু ভট্টাচার্য, বিজেপির টিকিটে লড়ছেন কলকাতা হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। যদিও সায়নের দাবি, তিনি সকাল থেকেই হলদিয়ার নানা প্রান্তে ঘুরছেন। কিন্তু বিজেপির দেখা মিলছেই না।

Sayan Banerjee: ‘কোথায় বিজেপি? পদ্মফুল তো শুকিয়ে গিয়েছে’, বুথে বুথে ঘুরে নিজেই ‘রিপোর্ট’ দিলেন বাম প্রার্থী সায়ন
সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায় Image Credit source: TV-9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: May 25, 2024 | 1:59 PM

হলদিয়া: বিগত কয়েক সপ্তাহ ধরে জোরকদমে চালিয়েছেন ভোট প্রচার। লড়ছেন তৃণমূল, বিজেপির দুই হেভিওয়েট প্রার্থীর সঙ্গে। অবশেষে অগ্নিপরীক্ষা। সকাল থেকেই তৎপর তমলুকের সিপিআইএম প্রার্থী সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিনও ফের তাঁকে দেখা গেল রীতিমতো রণংদেহী মেজাজে। এদিকে এবারের ভোটে সকলেরই নজর তমলুক লোকসভা কেন্দ্রে। তৃণমূলের টিকিটে লড়ছেন দেবাংশু ভট্টাচার্য, বিজেপির টিকিটে লড়ছেন কলকাতা হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। যদিও সায়নের দাবি, তিনি সকাল থেকেই হলদিয়ার নানা প্রান্তে ঘুরছেন। কিন্তু বিজেপির দেখা মিলছেই না। উল্টে তৃণমূলকে প্রতিহত করে তাঁরা লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন।   

এদিন সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকেও একহাত নেন সায়ন। চাঁচাছোলা ভাষায় আক্রমণ করে বলেন, “রাজ্যের বিরোধী দলনেতা গ্যাস বেলুন। শুধু ভিতরে হাওয়া আছে আর কিচ্ছু নেই। এক গাদা সিআরপিএফ নিয়ে ঘুরে বেড়ায়।” এরপরই আরও সুর চড়িয়ে বলেন, “হলদিয়া বিধানসভা তো ওদের জেতা বিধানসভা। আমি হলদিয়া ঘুরলাম। কিন্তু, ওরা আউট, নেই। সিপিএম লড়ছে। তৃণমূল আটকানোর চেষ্টা করছে সিপিএমকে। আমরা আটকানোর চেষ্টা করছি। বুথে গিয়ে আমাদের লোক বসিয়ে দিয়ে আসছি। কিন্তু বিজেপি কোথায়? এক নম্বর বোতাম কোথায়? পদ্মফুল শুকিয়ে গিয়েছে।” 

এদিকে এদিন সকালে ভোট শুরু হতে না হতেই সিপিএমের এক পোলিং এজেন্টকে অপহরণের অভিযোগ ওঠে হলদিয়াতে। খবর পেয়েই গুরুপদ পাল নামে ওই ব্যক্তির বাড়িতে যান সায়ন। তিনি নিজে গিয়ে ওই এজেন্টকে বসিয়ে দেন। প্রশ্ন তোলেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে। 

এদিকে এদিন বেলা ১১ টা পর্যন্ত প্রথম চার ঘন্টায় ভোটের হার ৩৬.৮৮ শতাংশ। তমলুকে ভোট পড়েছে ৩৮.০৫ শতাংশ। কাঁথিতে ভোট পড়েছে ৩৮.০৩ শতাংশ।