Israel-Hamas War: কয়েক ঘণ্টায় উড়ে যাবে গাজা, ইজরায়েলের হাতে আছে এই সব মারাত্মক অস্ত্র, দেখুন

Israel-Hamas War: ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধ থামার কোনও লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। ইসরায়েল তার অস্ত্রাগারের সমস্ত অস্ত্র নিয়ে হামাসের প্রাথমিক আক্রমণের প্রতিক্রিয়া দিতে শুরু করেছে। কী কী অস্ত্র ব্যবহার করছে তাকা? এক নজরে দেখে নেওয়া যাক তাদের অস্ত্রভান্ডার।

| Edited By: | Updated on: Oct 11, 2023 | 10:09 AM
মেরকাওয়া ট্যাঙ্ক - মেরকাওয়া ট্যাঙ্কের তুলনা হতে পারে জার্মান ট্যাঙ্ক লেপার্ড-২-এর সঙ্গে। ৬৪ টন ওজনের এই মেরকাওয়া ট্যাঙ্কগুলি ইসরায়েলের প্রধান ট্যাঙ্ক। এটি চালাতে চারজন ক্রু সদস্য লাগে। এই টাঙ্কগুলিতে আছে ১২ মিলিমিটারের স্মুথবোর বন্দুক। মেরকাওয়া ট্যাঙ্ক, অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক লাহার ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করতেও পারে।

মেরকাওয়া ট্যাঙ্ক - মেরকাওয়া ট্যাঙ্কের তুলনা হতে পারে জার্মান ট্যাঙ্ক লেপার্ড-২-এর সঙ্গে। ৬৪ টন ওজনের এই মেরকাওয়া ট্যাঙ্কগুলি ইসরায়েলের প্রধান ট্যাঙ্ক। এটি চালাতে চারজন ক্রু সদস্য লাগে। এই টাঙ্কগুলিতে আছে ১২ মিলিমিটারের স্মুথবোর বন্দুক। মেরকাওয়া ট্যাঙ্ক, অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক লাহার ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করতেও পারে।

1 / 8
এম-১০৯ হাউইদজার - এম-১০৯ হাউইদজার একটি স্ব-চালিত কামান। এই অস্ত্র চালাতে চারজন ক্রু লাগে। প্রতি মিনিটে চারবার করে দোলা ছুড়তে পারে এই কামান। প্রধান কামানটির পাশাপাশি, এই সামরিক যানে এম২এইচবি (M2HB) ভারী মেশিনগানও রয়েছে। শত্রুপক্ষের সৈন্যরা কখনও কামানটির বেশি কাছে চলে এলে এই মেশিনগান চালিয়ে তাদের খতম করা যায়।

এম-১০৯ হাউইদজার - এম-১০৯ হাউইদজার একটি স্ব-চালিত কামান। এই অস্ত্র চালাতে চারজন ক্রু লাগে। প্রতি মিনিটে চারবার করে দোলা ছুড়তে পারে এই কামান। প্রধান কামানটির পাশাপাশি, এই সামরিক যানে এম২এইচবি (M2HB) ভারী মেশিনগানও রয়েছে। শত্রুপক্ষের সৈন্যরা কখনও কামানটির বেশি কাছে চলে এলে এই মেশিনগান চালিয়ে তাদের খতম করা যায়।

2 / 8
আয়রন ডোম - সম্ভবত ইজরায়েলের অস্ত্রাগারের সবথেকে বিখ্যাত অস্ত্র হল আয়রন ডোম । এটি একটি এয়ার ডিফেল্স ব্যবস্থা। অর্থাৎ, কেউ যদি ইজরায়েল লক্ষ্য করে রকেট ছোড়ে, তবে, তা ইজরায়েলের মাটিতে পড়ার আগেই শূন্যে সেই রকেট ধ্বংস করে দিতে অত্যন্ত কার্যকর এই ব্যবস্থা।

আয়রন ডোম - সম্ভবত ইজরায়েলের অস্ত্রাগারের সবথেকে বিখ্যাত অস্ত্র হল আয়রন ডোম । এটি একটি এয়ার ডিফেল্স ব্যবস্থা। অর্থাৎ, কেউ যদি ইজরায়েল লক্ষ্য করে রকেট ছোড়ে, তবে, তা ইজরায়েলের মাটিতে পড়ার আগেই শূন্যে সেই রকেট ধ্বংস করে দিতে অত্যন্ত কার্যকর এই ব্যবস্থা।

3 / 8
কফির ফাইটার জেট - হিব্রু ভাষায় কফির শব্দের অর্থ সিংহ শাবক। সব ধরনের আবহাওয়ার চলার মতো যুদ্ধবিমান হল এই কফির ফাইটার জেট। এই যুদ্ধবিমানগুলি ঘণ্টায় ২৪৪০ কিলোমিটার গতিতে চলতে পারে। ৬৭০ কিলোমিটার দূরেও  গিয়ে যুদ্ধ করতে পারে এই জেট। এতে ক্ষেপণাস্ত্র, মেশিনগান এবং অন্যান্য বিভিন্ন বোমা থাকে। গাজা ভূখণ্ডে আকাশপথে হামলা চালাতে এই যুদ্ধবিমানই ব্যবহার করা হচ্ছে।

কফির ফাইটার জেট - হিব্রু ভাষায় কফির শব্দের অর্থ সিংহ শাবক। সব ধরনের আবহাওয়ার চলার মতো যুদ্ধবিমান হল এই কফির ফাইটার জেট। এই যুদ্ধবিমানগুলি ঘণ্টায় ২৪৪০ কিলোমিটার গতিতে চলতে পারে। ৬৭০ কিলোমিটার দূরেও গিয়ে যুদ্ধ করতে পারে এই জেট। এতে ক্ষেপণাস্ত্র, মেশিনগান এবং অন্যান্য বিভিন্ন বোমা থাকে। গাজা ভূখণ্ডে আকাশপথে হামলা চালাতে এই যুদ্ধবিমানই ব্যবহার করা হচ্ছে।

4 / 8
এফ-১৬ ফ্যালকন ফাইটার জেট - মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি এই ফাইটার জেট ইজরায়েলের একটি অত্যন্ত বিশ্বস্ত অস্ত্র। এর যুদ্ধের পরিসীমা ৫৪৬ কিলোমিটার এবং এটি ঘণ্টায় ২১৭৮ কিলোমিটার পর্যন্ত ভ্রমণ করতে পারে। ফাইটার জেটটিতে একটি ২০ মিমি রোটারি কামান, দুটি এয়ার-টু-এয়ার মিসাইল, ছয়টি আন্ডারউইং বোমা এবং তিনটি আন্ডার-ফুসেলেজ বোমা রয়েছে। এছাড়া, এয়ার-টু-সার্ফেস এবং এয়ার-টু-শিপ মিসাইলও রয়েছে।

এফ-১৬ ফ্যালকন ফাইটার জেট - মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি এই ফাইটার জেট ইজরায়েলের একটি অত্যন্ত বিশ্বস্ত অস্ত্র। এর যুদ্ধের পরিসীমা ৫৪৬ কিলোমিটার এবং এটি ঘণ্টায় ২১৭৮ কিলোমিটার পর্যন্ত ভ্রমণ করতে পারে। ফাইটার জেটটিতে একটি ২০ মিমি রোটারি কামান, দুটি এয়ার-টু-এয়ার মিসাইল, ছয়টি আন্ডারউইং বোমা এবং তিনটি আন্ডার-ফুসেলেজ বোমা রয়েছে। এছাড়া, এয়ার-টু-সার্ফেস এবং এয়ার-টু-শিপ মিসাইলও রয়েছে।

5 / 8
এফ-১৫ স্ট্রাইক ঈগল - মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি আরও একটি ফাইটার জেট ব্যবহার করে ইজরায়েল। এর গতি ঘণ্টায় ২০০০ কিলোমিটারের বেশি। তবে এর প্রধান বৈশিষ্ট হল, এটির ১২৭২ কিলোমিটার দূর পর্যন্ত উড়ে গিয়ে যুদ্ধ করতে পারে। এছাড়া, প্রায় ৬০,০০০ ফুট উচ্চতাতেও উড়তে পারে এই জেট বিমান। এতে একটি ২০ মিমি কামান, এয়ার-টু-এয়ার মিসাইল, এয়ার-টু-সার্ফেস মিসাইল এবং আরও অনেক অস্ত্র দেওয়া থাকে।

এফ-১৫ স্ট্রাইক ঈগল - মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি আরও একটি ফাইটার জেট ব্যবহার করে ইজরায়েল। এর গতি ঘণ্টায় ২০০০ কিলোমিটারের বেশি। তবে এর প্রধান বৈশিষ্ট হল, এটির ১২৭২ কিলোমিটার দূর পর্যন্ত উড়ে গিয়ে যুদ্ধ করতে পারে। এছাড়া, প্রায় ৬০,০০০ ফুট উচ্চতাতেও উড়তে পারে এই জেট বিমান। এতে একটি ২০ মিমি কামান, এয়ার-টু-এয়ার মিসাইল, এয়ার-টু-সার্ফেস মিসাইল এবং আরও অনেক অস্ত্র দেওয়া থাকে।

6 / 8
এফ-৩৫ স্টেলথ ফাইটার জেট - এই বহু-ভূমিকার যুদ্ধ বিমানটি সব ধরনের আবহাওয়ায় উড়তে পারে। এটি একটি স্টেলথ ফাইটার জেট, অর্থাৎ, প্রচলিত রাডারে একে শনাক্ত করা অত্যন্ত কঠিন। এটি ১২৩৯ কিলোমিটার দূর পর্যন্ত যুদ্ধ করতে পারে। প্রতি ঘন্টায় ১৯৭৬ কিলোমিটার গতিতে উড়তে পারে। এতে একটি ২৫ মিমি কামান রয়েছে। এছাড় আথে, এয়ার-টু-এয়ার, এয়ার-টু-সার্ফেস এবং অ্যান্টি-শিপ মিসাইল।

এফ-৩৫ স্টেলথ ফাইটার জেট - এই বহু-ভূমিকার যুদ্ধ বিমানটি সব ধরনের আবহাওয়ায় উড়তে পারে। এটি একটি স্টেলথ ফাইটার জেট, অর্থাৎ, প্রচলিত রাডারে একে শনাক্ত করা অত্যন্ত কঠিন। এটি ১২৩৯ কিলোমিটার দূর পর্যন্ত যুদ্ধ করতে পারে। প্রতি ঘন্টায় ১৯৭৬ কিলোমিটার গতিতে উড়তে পারে। এতে একটি ২৫ মিমি কামান রয়েছে। এছাড় আথে, এয়ার-টু-এয়ার, এয়ার-টু-সার্ফেস এবং অ্যান্টি-শিপ মিসাইল।

7 / 8
অ্যাপাচে হেলিকপ্টার - বিশ্বের সেরা আক্রমণকারী হেলিকপ্টারগুলির মধ্যে একটি হল অ্যাপাচে। ভারতের অস্ত্রাগারেও এই কপ্টার রয়েছে।

অ্যাপাচে হেলিকপ্টার - বিশ্বের সেরা আক্রমণকারী হেলিকপ্টারগুলির মধ্যে একটি হল অ্যাপাচে। ভারতের অস্ত্রাগারেও এই কপ্টার রয়েছে।

8 / 8
Follow Us: