Sheikh Hasina: সেন্ট মার্টিন দ্বীপ, আমেরিকা, রাজাকার নিয়ে কথাই বলেননি হাসিনা! দাবি ছেলে জয়ের
Bangladesh Unrest: দেশ ছাড়ার পর ঘনিষ্ঠ মহলে এমনটাই আক্ষেপ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, এমনটাই শোনা গিয়েছিল। তাঁর এই দাবি ঘিরে শোরগোলও পড়ে যায়। কিন্তু ২৪ ঘণ্টা কাটার আগেই টুইস্ট। শেখ হাসিনা এমন কোনও বার্তাই নাকি দেননি।
ঢাকা: বাংলাদেশের হিংসা-অশান্তির পিছনে নাকি রয়েছে আমেরিকার হাত। যদি সেন্ট মার্টিনস আইল্যান্ড তুলে দিতেন আমেরিকার হাতে, তবে প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিতে হত না। দেশ ছাড়ার পর ঘনিষ্ঠ মহলে এমনটাই আক্ষেপ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina), এমনটাই শোনা গিয়েছিল। তাঁর এই দাবি ঘিরে শোরগোলও পড়ে যায়। কিন্তু ২৪ ঘণ্টা কাটার আগেই টুইস্ট। শেখ হাসিনা এমন কোনও বার্তাই নাকি দেননি। দাবি তাঁর পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের।
রবিবারই এক্স হ্য়ান্ডেলে পোস্ট করেন হাসিনা পুত্র জয়। পোস্টে তিনি লেখেন, “আমার মায়ের পদত্যাগের বিষয়ে একটি বিবৃতি এক সংবাদপত্রে প্রকাশ করা হয়েছে, যা পুরোপুরি মিথ্যা ও বানানো। আমি একটু আগে তাঁর (শেখ হাসিনা) সঙ্গে কথা বলে নিশ্চিত হয়েছি। তিনি ঢাকা ছাড়ার আগে বা ঢাকা ছাড়ার পরে এ পর্যন্ত কোনও বিবৃতি দেননি।”
The recent resignation statement attributed to my mother published in a newspaper is completely false and fabricated. I have just confirmed with her that she did not make any statement either before or since leaving Dhaka
— Sajeeb Wazed (@sajeebwazed) August 11, 2024
প্রসঙ্গত, রবিবারই বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশ হয় শেখ হাসিনার বিবৃতি নিয়ে। সূত্র মারফত জানা গিয়েছিল, ঘনিষ্ঠ মহলে শেখ হাসিনা বলেছেন যে বাংলাদেশে আওয়ামী লিগ সরকারের পতন ও প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিতে বাধ্য করার পিছনে আমেরিকার হাত রয়েছে। যদি তিনি সেন্ট মার্টিন দ্বীপ ও বঙ্গোপসাগরে অবাধ অধিকার দিয়ে দিতেন আমেরিকাকে, তবে হয়তো তাঁকে প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিতে হত না। মৃতদেহের মিছিল চাননি, তাই নাকি আগেই ইস্তফা দেন হাসিনা। যদিও এখন তাঁর ছেলের দাবি, এমন কোনও বক্তব্যই রাখেননি শেখ হাসিনা।
আরও খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Tv9 বাংলা অ্যাপ (Android/ iOs)