অধিকাংশ বাড়িতেই রাতে রুটি খাওয়া হয় আর রুটি এক-দুটো বেশি হয়েই যায়। কেউ একটা কম খান কেউ দুটো বেশি খান। আবার অনেক সময়ই হঠাৎ বাইরে থেকে খাবার আনায় রুটি থেকে যায় বাড়িতে
বাসি রুটি অধিকাংশই খেতে চান না। পরদিন তা ফেলে দেন। তবে জানেন কি টাটকা রুটির খেতে বাসি রুটিই বেশি উপকারী আর তা শরীরের জন্যেও খুব ভাল। বাসি রুটি দুধ চায়ে ডুবিয়ে খেতেও লাগে বেশ
জানুন বাসি রুটি খেলে আপনার কী কী লাভ হবে। আজকাল অধিকাংশই উচ্চরক্তচাপের সমস্যায় ভুগছেন। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে অনেক কিছু মেনে চলতে হয়। চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে ওষুধও খেতে হয়
বাসি রুটিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। দীর্ঘ ক্ষণ পেট ভর্তি রাখতে ফাইবার দারুণ কাজ করে। ফলে খিদে কম। বারে বারে খাবার খাওয়ার প্রবণতাও হ্রাস পায়। ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে
বাসি রুটির মধ্যে থাকা ম্যাগনেশিয়াম ও ভিটামিন হাঁপানির সমস্যার মহৌষধি। অ্যাজমার সমস্যা থাকলেও ভরসা রাখতে পারেন বাসি রুটিতে। তবে দু দিনের পুরনো রুটি খাবেন না। আগের রাতে বানানো রুটি পরের দিন খেত্ পারেন
বাসি রুটি খেলে শুধু যে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা কমে তা নয়, হ্রাস পায় স্ট্রোকের ঝুঁকিও। রুটি শরীরের তাপমাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে
পেটের সমস্যা লেগেই থাকে? তাহলে ঠান্ডা দুধে বাসি রুটি খান। এতে গ্যাস-অম্বলের সমস্যা হবে না আর শরীর থাকবে সুস্থ। বাসি রুটিতে থাকা ফাইবার হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এমনকি কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগলেও বাসি রুটি হতে পারে সহজ সমাধান
বাসি রুটি দিয়ে অনেক রকম খাবার বানানো যায়। মাখন বা ঘি দিয়ে ভেজে খেতে পারেন। এর মধ্যে পনির বা সবজির পুর ভরে রোল বানিয়ে নিতে পারেন। আবার বাসি রুটির কোফতাও খেতে লাগে বেশ ভাল