আমরা প্রায়ই শব্দ "মেটাবলিজম" ব্যবহার করে যা আমাদের শরীরের ক্যালোরি বার্ন করে বর্ণনা করে। এই হার যা আপনার শরীরের শক্তি শক্তি (ক্যালোরি) মধ্যে রূপান্তরিত এবং তারপর প্রয়োজনীয় এবং অ অপরিহার্য দৈনিক ফাংশন সঞ্চালন শক্তি ব্যবহার করে। আমরা ক্যালোরি বা শক্তি জ্বালান যা হার যা বিপাকীয় হার বলা হয় ।
স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য দিনের শুরুটাই হোক অসাধারণ দিয়ে। রাতে গভীর ঘুমের পর সকাল সকালে উঠে পড়ার অভ্যেস থাকা ভাল। ব্রেকফাস্ট করার আগে অবশ্যই স্বাস্থ্য ও সুস্থতার জন্য সুন্দর সকালের অনুভূতি নেওয়া দরকার।
অফিসে কাজ করার পাশাপাশি সক্রিয় থাকার চেষ্টা করুন। অফিসের কারণে জিমে যাওয়ার সময় পান না, তাতে কী! অফিসের কাজ করতেই করতেই সামান্য এক্সারসাইজ করতে পারেন।
দুপুরের খাবার পুষ্টিকর খাবার খান। প্রোটিন ও অন্যান্য বিপাকতন্ত্র সচল রাখার উপাদান যুক্ত খাবার খান। চিপস, কাটলেট, চকোলেট, কেক, ক্যান্ডি এড়িয়ে চলুন।
খাবার খাওয়ার সময় ভাল করে চিবিয়ে খাওয়া উচিত। এতে হজমশক্তি বৃদ্ধি পায় ও ক্যালোরি বার্ন করতেও সাহায্য করে। দৈনন্দিন ক্যালোরি ব্যয়ের প্রায় ৫-১০ শতাংশ পর্যন্ত যোগ করতে পারে।
খাবার খাওয়ার পাশাপাশি নিয়মিত ব্যায়াম করার অভ্যাস জারি রাখা প্রয়োজন। এতে ফিট ও স্লিম যেমন থাকা যায়, তেমনি বিপাকীয় হারও বৃদ্ধি পায়। ব্যায়ামের কারণে পেশী শক্তি বৃদ্ধিতে , ক্যালোরি বার্ন করতে ও সুস্থ থাকা সম্ভব হয়।
প্রতিটি খাবার যেন প্রোটিন-সমৃদ্ধ থাকে। খাবারের পুষ্টি উপাদানগুলি যাতে হজম, শোষণ প্রক্রিয়ায় সক্ষম হয়, তা দেখারও দরকার পড়ে। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার বেশি সময় ধরে শরীরকে পরিপূর্ণ সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।