গরমে ঘাম হওয়া স্বাভাবিক। প্রবল গরমে একটু কায়িক পরিশ্রম হলেই ঘেমে ভিজে যান অনেকে।
ঘাম হওয়া শরীরের পক্ষেও ভালো। ঘামের মাধ্যমে শরীরের কিছু বর্জ্যও বেরিয়ে যায়।
কিন্তু আপনি রাতে শুয়ে আছেন। ফ্যান চলছে। আবহাওয়া আরামদায়ক। কিন্তু তা সত্ত্বেও ঘাম হচ্ছে আপনার। এ রকম ঘটলে সাবধান হতে হবে। কারণ তা কিছু রোগের লক্ষণ হতে পারে।
রক্তে থাইরয়েড হরমোনের পরিমান বেড়ে গেলে এই সমস্যা হতে পারে। হাইপারথাইরয়েডিজম হলে শরীরের তাপমাত্রা বাড়ে। এর জেরে ঘাম হয়।
‘ইডিয়োপ্যাথিক হাইপারহাইড্রসিস’ এমন এক অসুখ, যেখানে স্বাভাবিকের চেয়ে শরীর বেশি ঘামে। এই রোগ যাঁদের হয়, তাঁরা প্রায় সবসময়েই ঘামতে থাকেন। এই রোগ বংশগত কারণে হতে পারে।
ব্লাড সুগার হঠাৎ করে কমে গেলে ঘামের সমস্যা হতে পারে। সুগার ফল হলে দরদর করে ঘাম হয়।
যাঁরা অতিরিক্ত উদ্বেগের সমস্যা ভোগেন তাঁদের এই ধরনের সমস্যা হতে পারে। দুঃশ্চিন্তা থেকে হৃদস্পন্দন বেড়ে গিয়ে এটা হতে পারে।
মেনোপজের সময় এগিয়ে এলে মহিলাদের এ ধরনের সমস্যা হতে পারে। কারণ সে সময় শরীরে হরমোনের পরিবর্তন ঘটে। তার জেরেই এই সমস্যা হতে পারে।