আমন্ড তেলের ময়েশ্চারাইজার উপাদান ত্বককে মসৃণ ও কোমল করে তোলে, স্কিন টোন ও ত্বকের বর্ণের উন্নতি ঘটায় এবং ত্বককে উজ্জ্বল করে তোলে। প্রতিদিন রাতে ময়েশ্চারাইজারের পরিবর্তে এই তেল ব্যবহার করলে সুফল পাবেন।
দইয়ে আছে ল্যাকটিক অ্যাসিড যা ত্বককে আর্দ্র ও কোমল করে তোলে। দু চামচ দইয়ের সঙ্গে ১ চামচ মধু আর এক চিমটে হলুদ মিশিয়ে ত্বকের ওপর প্রয়োগ করুন। ফল পাবেন হাতে নাতে
রূপচর্চায় মধুর ভূমিকা অনস্বীকার্য। মধু ত্বককে আর্দ্র ও কোমল রাখে। অতিরিক্ত ত্বক শুষ্ক হয়ে গেলে মধু দিয়ে ম্যাসেজ করুন এবং তারপর ২০ মিনিট সেটা রেখে দিন। তারপর ঠাণ্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
নারকোল তেল ত্বকের হারানো আর্দ্রতা পুনরুদ্ধারে সাহায্য করে। ত্বকের যে অংশ শুষ্ক বা রুক্ষ তার ওপর দিনে দু বার করে নারকেল তেল প্রয়োগ করুন।
ড্রাই ও প্যাচি স্কিনের চিকিৎসায় অ্যালোভেরা জেল দারুণ কাজ করে। অ্যালোভেরার জেল দিয়ে নিয়মিত ত্বকে ম্যাসেজ করুন, এতেই দূর হয়ে যাবে আপনার ত্বকের যাবতীয় সমস্যা।
অ্যাভোকাডোতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন এ, ডি এবং ই, খনিজ ও পুষ্টি পদার্থ যা ত্বকের জন্য বিশেষ উপযোগী। অ্যাভোকাডো কোলাজেন সংশ্লেষণ বৃদ্ধি করে ত্বকের স্বাস্থ্য বজায় রাখে। অ্যাভোকাডো ও মধুর ফেস প্যাক তৈরি করে সপ্তাহে দুদিন ব্যবহার করুন।