এখন ডিআইওয়াই বিউটি হ্যাকস সবচেয়ে জনপ্রিয়। সামান্য কয়েকটি প্রাকৃতিক উপাদান দিয়েই সেরে ফেলা যায় রূপচর্চা। এই তালিকায় রয়েছে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারও। কিন্তু অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারকে সঠিকভাবে ব্যবহার করবেন কীভাবে, দেখে নিন...
অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারকে টোনার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। জলের সঙ্গে ১:১ অনুপাতে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারকে মিশিয়ে নিন। এবার এই টোনারটা তুলোর বলে নিয়ে সারা মুখে লাগিয়ে নিন। এতে পিএইচ স্তরের ভারসাম্য বজায় থাকবে।
অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারের মধ্যে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদান রয়েছে। এটি স্ক্যাল্পে চুলকানির সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। শ্যাম্পুর সঙ্গে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার মিশিয়ে ব্যবহার করুন। এতেই কাজ হবে।
ওয়াক্স করার পর অনেকেই ইনগ্রো হেয়ারের সমস্যায় ভোগেন। এই সমস্যাকে দূর করতে পারে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার। জলের সঙ্গে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার মিশিয়ে হাত-পায়ে ঘষে নিন। এতে ইনগ্রো হেয়ারের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
ব্রণ সমস্যা পিছু ছাড়লেও ব্রণর দাগ সহজে দূর হতে চায় না। পাশাপাশি রোদ এবং অন্যান্য কারণেও মুখে দাগছোপের সমস্যা দেখা দেয়। এই ক্ষেত্রেও আপনাকে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার সাহায্য করতে পারে। রাতে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার টোনার হিসেবে ব্যবহার করুন। সকালে উঠে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
বর্ষায় চুলে ফ্রিজিনেসের সমস্যা বেড়ে যায়। পাশাপাশি যাঁদের কোঁকড়ানো চুল তাঁদের এই ফ্রিজিনেসের সমস্যা সারা বছরই লেগে থাকে। অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার দিয়ে চুল ধুয়ে নিলে এই সমস্যাও দূর হয়ে যাবে কয়েকদিনের মধ্যে।