আফগানিস্তানে তালিবান শাসন কায়েম হতেই ফের শরিয়া আইনের পক্ষে সওয়াল
Aug 22, 2021 | 4:32 PM
'যুদ্ধ শেষ। সবাইকে ক্ষমা করে দেওয়া হয়েছে। নারী স্বাধীনতা এবং মহিলাদের কাজের অগ্রাধিকারের বিষয়ে আমরা বদ্ধপরিকর, তবে তা করতে হবে ইসলাম মেনেই।' জাবিহুল্লা মুজাহিদ, তালিবান মুখপাত্র
1 / 5
আফগানিস্তানে তালিবান শাসন কায়েম হতেই ফের শরিয়া আইনের পক্ষে সওয়াল। আরবিতে 'শরিয়া'র অর্থ 'পথ'। যার লক্ষ্য ইসলাম ধর্মাবলম্বী প্রতিটি মানুষকে আল্লাহর আদেশানুসারে দিক নির্দেশ করা। জীবনের সঠিক মার্গদর্শন করানো।
2 / 5
অতীতে আফগানিস্তানে বলবৎ ছিল শরিয়া আইন। কী আছে এই আইনে? - মহিলারা থাকবেন হিজাবের অন্তরালে। গৃহবন্দি। থাকবে না লেখাপড়া ও কাজের অধিকার। - ৮ বছর বয়স থেকেই মেয়েদের বোরখা বাধ্যতামূলক - শোনা যাবে না মেয়েদের পায়ের শব্দ, হাই হিল নিষিদ্ধ - গলার স্বর থাকবে নমনীয়, উচ্চস্বরে কথা বলতে পারবে না কোনও মহিলাই - সর্বোপরি, ইংরেজি উইম্যান (Woman) শব্দই কোথাও থাকবে না
3 / 5
শাস্তি কী? শরিয়া আইন উলঙ্ঘনে কখনও শাস্তি হয়েছে বেত্রাঘাত, কখনও পাথরের ঘা। ঘটেছে প্রাণহানিও (মৃত্যুদণ্ড)
4 / 5
বিশ্বে কোন কোন দেশে শরিয়া আইন রয়েছে? বিশ্বের ১৫টি দেশে শরিয়া আইন রয়েছে। যার মধ্যে পাকিস্তান, ইজিপ্ট, ইরাক, ইরান, ইন্দোনেশিয়া, সৌদি আরব অন্যতম