Christmas Celebration: করোনা আতঙ্কে বন্ধ রইল এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম চার্চ! মন খারাপ পর্যটকদের

North Dinajpur: এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম রায়গঞ্জের মিরুয়ালের সাধু জোসেফ চার্চ।

| Edited By: | Updated on: Dec 25, 2021 | 7:33 PM
আজ বড়োদিন। অথচ করোনা আতঙ্কে বন্ধ রইল চার্চ। এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং ধনি চার্চ বলে পরিচিত রায়গঞ্জের মিরুয়ালের সাধু জোসেফের এই চার্চ।

আজ বড়োদিন। অথচ করোনা আতঙ্কে বন্ধ রইল চার্চ। এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং ধনি চার্চ বলে পরিচিত রায়গঞ্জের মিরুয়ালের সাধু জোসেফের এই চার্চ।

1 / 5
এদিকে, চার্চ বন্ধ দেখে ফিরে যাচ্ছেন কলকাতা ও দূর দুরান্ত থেকে আসা অনেক পর্যটক। দর্শনার্থীদের মন খারাপ হলেও কোভিডের সংক্রমণ রোধেই এই পদক্ষেপ বলে জানিয়েছেন চার্চ কর্তৃপক্ষ।

এদিকে, চার্চ বন্ধ দেখে ফিরে যাচ্ছেন কলকাতা ও দূর দুরান্ত থেকে আসা অনেক পর্যটক। দর্শনার্থীদের মন খারাপ হলেও কোভিডের সংক্রমণ রোধেই এই পদক্ষেপ বলে জানিয়েছেন চার্চ কর্তৃপক্ষ।

2 / 5
বস্তুত, বহুল খরচে রোমান স্থাপত্বের আদলে তৈরি মিরুয়ালের এই চার্চে বড়দিনের সমারোহ দেখতে প্রতি বছরই ভীড় জমান বহু দর্শনার্থী। শুধু রায়গঞ্জ বা উত্তর দিনাজপুর জেলাই নয়, রাজ্যের ও বাংলার বাইরের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ এশিয়া মহাদেশের অন্যতম বিখ্যাত স্থাপত্বের এই নিদর্শন দেখতে আসেন।

বস্তুত, বহুল খরচে রোমান স্থাপত্বের আদলে তৈরি মিরুয়ালের এই চার্চে বড়দিনের সমারোহ দেখতে প্রতি বছরই ভীড় জমান বহু দর্শনার্থী। শুধু রায়গঞ্জ বা উত্তর দিনাজপুর জেলাই নয়, রাজ্যের ও বাংলার বাইরের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ এশিয়া মহাদেশের অন্যতম বিখ্যাত স্থাপত্বের এই নিদর্শন দেখতে আসেন।

3 / 5
এইবছরও তার অন্যথা হয়নি, অনেককেই দেখা গেলো চার্চে প্রবেশ করতে না পেরে  মন খারাপ নিয়ে ফিরে যাচ্ছেন। শনিবার কলকাতা থেকে আসা কয়েকজন পর্যটকের কথায়, তারা এশিয়ার বৃহত্তম বলে খ্যাত এই চার্চ দেখতে এসেছিলেন। কিন্তু এবারে কোভিড বিধি মেনে চার্চে প্রবেশে পুরোপুরি বন্ধ রাখা হয়েছে জন সাধারণ মানুষের জন্য।

এইবছরও তার অন্যথা হয়নি, অনেককেই দেখা গেলো চার্চে প্রবেশ করতে না পেরে মন খারাপ নিয়ে ফিরে যাচ্ছেন। শনিবার কলকাতা থেকে আসা কয়েকজন পর্যটকের কথায়, তারা এশিয়ার বৃহত্তম বলে খ্যাত এই চার্চ দেখতে এসেছিলেন। কিন্তু এবারে কোভিড বিধি মেনে চার্চে প্রবেশে পুরোপুরি বন্ধ রাখা হয়েছে জন সাধারণ মানুষের জন্য।

4 / 5
সেইসঙ্গে অন্যান্য বছরের মত মেলাও বসতে দেওয়া হয়নি। তৃতীয় ঢেউ বা ওমিক্রনের আশঙ্কার কথা মাথায় রেখেই এই পদক্ষেপ বলে জানিয়েছেন চার্চ কর্তৃপক্ষ। তবে মন খারাপের মাঝেও সংক্রমণের আশঙ্কায় চার্চের এই উদ্দ্যোগকে অনেকাংশেই স্বাগত জানিয়েছেন আম জনতার একাংশ।

সেইসঙ্গে অন্যান্য বছরের মত মেলাও বসতে দেওয়া হয়নি। তৃতীয় ঢেউ বা ওমিক্রনের আশঙ্কার কথা মাথায় রেখেই এই পদক্ষেপ বলে জানিয়েছেন চার্চ কর্তৃপক্ষ। তবে মন খারাপের মাঝেও সংক্রমণের আশঙ্কায় চার্চের এই উদ্দ্যোগকে অনেকাংশেই স্বাগত জানিয়েছেন আম জনতার একাংশ।

5 / 5
Follow Us: