Epileptic Seizures: চোখের সামনে কারও খিঁচুনি ধরলে সঙ্গে সঙ্গে আপনার যা-যা করণীয়

Epilepsy seizure: খিঁচুনি যদি ৫ মিনিট বা তার বেশি স্থায়ী হয়, তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যান রোগীকে। তবে আপনার সামনে যদি কোনও মৃগী রোগীর খিঁচুনি শুরু হয়, তাহলে কী করবেন? রইল টিপস...

| Edited By: | Updated on: Apr 06, 2023 | 3:45 PM
এপিলেপসি বা মৃগী, এটি এমন একটি স্নায়বিক রোগ যা মস্তিষ্কের কাজকর্মে বাধা তৈরি করে। এই রোগে আক্রান্ত হলে হঠাৎ করেই খিঁচুনি শুরু হয়। কেউ কেউ জন্ম থেকেই এই মৃগী রোগে আক্রান্ত হয়, আবার কারও ক্ষেত্রে হঠাৎ করেই শুরু হতে পারে খিঁচুনি।

এপিলেপসি বা মৃগী, এটি এমন একটি স্নায়বিক রোগ যা মস্তিষ্কের কাজকর্মে বাধা তৈরি করে। এই রোগে আক্রান্ত হলে হঠাৎ করেই খিঁচুনি শুরু হয়। কেউ কেউ জন্ম থেকেই এই মৃগী রোগে আক্রান্ত হয়, আবার কারও ক্ষেত্রে হঠাৎ করেই শুরু হতে পারে খিঁচুনি।

1 / 8
জিনগত এপিলেপসির ক্ষেত্রে বেশিরভাগ জ্বরের সময় খিঁচুনি শুরু হয়। আবার অনেকের ক্ষেত্রে কোনও কাজের মাঝে বা কোনও আকস্মিক ঘটনা ঘটলে খিঁচুনি শুরু হয়। সাধারণত ২০ সেকেন্ড থেকে মিনিট দুয়েক স্থায়ী হয় খিঁচুনি। তার মধ্যে আবার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে রোগী।

জিনগত এপিলেপসির ক্ষেত্রে বেশিরভাগ জ্বরের সময় খিঁচুনি শুরু হয়। আবার অনেকের ক্ষেত্রে কোনও কাজের মাঝে বা কোনও আকস্মিক ঘটনা ঘটলে খিঁচুনি শুরু হয়। সাধারণত ২০ সেকেন্ড থেকে মিনিট দুয়েক স্থায়ী হয় খিঁচুনি। তার মধ্যে আবার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে রোগী।

2 / 8
খিঁচুনি যদি ৫ মিনিট বা তার বেশি স্থায়ী হয়, তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যান রোগীকে। তবে আপনার সামনে যদি কোনও মৃগী রোগীর খিঁচুনি শুরু হয়, তাহলে কী করবেন? রইল টিপস।

খিঁচুনি যদি ৫ মিনিট বা তার বেশি স্থায়ী হয়, তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যান রোগীকে। তবে আপনার সামনে যদি কোনও মৃগী রোগীর খিঁচুনি শুরু হয়, তাহলে কী করবেন? রইল টিপস।

3 / 8
রোগীর সঠিকভাবে নিঃশ্বাস নিতে পারে, তাঁকে সেরকম খোলা পরিবেশ দিন। রোগীর আশেপাশে ভিড় জমতে দেবেন না। আঁটসাঁট জামা পরে থাকলে সেটা খুলে দিন বা ঢিলে করে দিন। এতে নিঃশ্বাস নিতে সুবিধা হবে।

রোগীর সঠিকভাবে নিঃশ্বাস নিতে পারে, তাঁকে সেরকম খোলা পরিবেশ দিন। রোগীর আশেপাশে ভিড় জমতে দেবেন না। আঁটসাঁট জামা পরে থাকলে সেটা খুলে দিন বা ঢিলে করে দিন। এতে নিঃশ্বাস নিতে সুবিধা হবে।

4 / 8
রোগীর আশেপাশে কাচ, আয়না, ছুরি, কাঁচি ইত্যাদি কোনও ধারালো বস্তু রাখবেন না। এতে অঘটনা ঘটে যেতে পারে। খিঁচুনি শেষ না হওয়া পর্যন্ত সবসময় রোগীর পাশে থাকুন। রোগীর মাথার নীচে একটি বালিশ বা তোয়ালে রাখুন।

রোগীর আশেপাশে কাচ, আয়না, ছুরি, কাঁচি ইত্যাদি কোনও ধারালো বস্তু রাখবেন না। এতে অঘটনা ঘটে যেতে পারে। খিঁচুনি শেষ না হওয়া পর্যন্ত সবসময় রোগীর পাশে থাকুন। রোগীর মাথার নীচে একটি বালিশ বা তোয়ালে রাখুন।

5 / 8
যতক্ষণ খিঁচুনি হচ্ছে, ভুলেও রোগীকে কিছু খাওয়াবেন না। এমনকী জল খাওয়ানোরও প্রয়োজন নেই। বরং, খেয়াল রাখুন যে খিঁচুনি চলাকালীন রোগী নিজের যাতে কোনও ক্ষতি না করে ফেলে। আর কতক্ষন খিঁচুনি হচ্ছে সেটা খেয়াল রাখুন।

যতক্ষণ খিঁচুনি হচ্ছে, ভুলেও রোগীকে কিছু খাওয়াবেন না। এমনকী জল খাওয়ানোরও প্রয়োজন নেই। বরং, খেয়াল রাখুন যে খিঁচুনি চলাকালীন রোগী নিজের যাতে কোনও ক্ষতি না করে ফেলে। আর কতক্ষন খিঁচুনি হচ্ছে সেটা খেয়াল রাখুন।

6 / 8
খিঁচুনি থেমে গেলে রোগীকে একপাশে কাত করে দিন। রোগীর চোয়াল সামনে দিকে থাকে, সেটা খেয়াল রাখুন। এতে নিঃশ্বাস নিতে সুবিধা হবে। খিঁচুনির সময় রোগীর জিভ গোল হয়ে পিছন দিকে চলে যেতে পারে। এতে নিঃশ্বাস আটকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

খিঁচুনি থেমে গেলে রোগীকে একপাশে কাত করে দিন। রোগীর চোয়াল সামনে দিকে থাকে, সেটা খেয়াল রাখুন। এতে নিঃশ্বাস নিতে সুবিধা হবে। খিঁচুনির সময় রোগীর জিভ গোল হয়ে পিছন দিকে চলে যেতে পারে। এতে নিঃশ্বাস আটকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

7 / 8
৫ মিনিট বা তার বেশি যদি খিঁচুনি স্থায়ী হয়, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন। তাছাড়া খিঁচুনি যদি একবারের বেশি হয় তাহলেও চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। খিঁচুনির পর যদি জ্বর আসে, ডাক্তার দেখান। মৃগীরোগীকে নিয়ে কোনও রকম ঝুঁকি নেবেন না।

৫ মিনিট বা তার বেশি যদি খিঁচুনি স্থায়ী হয়, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন। তাছাড়া খিঁচুনি যদি একবারের বেশি হয় তাহলেও চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। খিঁচুনির পর যদি জ্বর আসে, ডাক্তার দেখান। মৃগীরোগীকে নিয়ে কোনও রকম ঝুঁকি নেবেন না।

8 / 8
Follow Us: