পশ্চিমবঙ্গের পড়শি রাজ্য বিহার। আর সেখানে রয়েছে অসংখ্য ঐতিহাসিক স্থান। ছোটখাটো ট্রিপ হলে আর ইতিহাসে আগ্রহ থাকলে অনায়াসে এইসব ঐতিহাসিক জায়গা থেকে ঘুরে আসতে পারেন। সময় এবং খরচ দুটোই বেশ কম লাগবে।
1 / 7
বৈশালী- বিহারের এই ঐতিহাসিক শহরের গুরুত্ব কিন্তু অসীম। হিন্দু, বৌদ্ধ এবং জৈন--- তিন ধর্মের লোকেরাই এই জায়গাকে অন্যতম পুণ্যভূমি বলে মনে করেন। বিশেষ করে জৈনদের কাছে বৈশালী পবিত্র তীর্থক্ষেত্রে, কারণ মহাবীরের জন্মস্থান হল এই বৈশালী। এছাড়াও এই শহরকে বলে first republic of the world।
2 / 7
বোধ গয়া- বিহারের সবচেয়ে জনপ্রিয় ঐতিহাসিক স্থান। একাধারে এই জায়গা পুণ্য তীর্থক্ষেত্রও বটে। বলা হয় এখানেই বোধি লাভ করেছিলেন গৌতম বুদ্ধ। এখানে রয়েছে মহাবোধি মন্দির। এছড়াও বোধ গয়া বেড়াতে গেলে অবশ্যই ঘুরে দেখবেন গ্রেট বুদ্ধ স্ট্যাচু, বোধি ট্রি, তিব্বতি বাজার এবং থাই মনাস্ট্রি।
3 / 7
ছোটবেলায় স্কুলের ইতিহাস বইয়ের পাতায় নালন্দার সঙ্গে পরিচয় হয়েছে প্রায় সকলেরই। এখানে রয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম লাইব্রেরি। এছড়াও নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় তো জগৎ বিখ্যাত। সেই সঙ্গে পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ নব নালন্দা মহাবীর, গ্রেট স্তূপ এবং পাওয়াপুরী।
4 / 7
বিহারের রাজধানী পাটনায় রয়েছে এই স্থাপত্য। ১৭৮৬ সালে ক্যাপ্টেন জন গ্রাস্টিন মূলত শস্যভাণ্ডার মজুত রাখার জন্য এই স্টোর হাউস নির্মাণ করেছিলেন। এর দরজা কেবল ভিতর দিকে খোলে। তাই কোনওদিন শস্য দিয়ে ঠেসে ভর্তি করা যাবে না এই গোলঘর বা গোলাঘর।
5 / 7
বিহারের মধুবনী পেন্টিং করা শাড়ি কিন্তু প্রায় সব মহিলারই পছন্দের তালিকায় রয়েছে। মধুবনী শহরে বিভিন্ন এলাকায় রাস্তার পাশে দেওয়ালেও এই আঁকা দেখা যায়। মধবনী রেল স্টেশনেও পর্যটকদের আকর্ষণের জন্য মধুবনী পেন্টিং করা হয়েছে।
6 / 7
বৌদ্ধ এবং জৈনদের অনেক মন্দির রয়েছে বিহারের শহর রাজগীরে। কিন্তু বর্তমানে এই শহরের অন্যতম আকর্ষণ গ্লাস ব্রিজ বা কাচের তৈরি স্বচ্ছ ব্রিজ।
