Malda: ছিল অখিলেশ, হয়ে গেল বিপ্লব! এমন ভোল বদলে মাথার চুল ছিঁড়ছে পুলিশও
Fake Student: পরীক্ষার্থীর নাম অখিলেশ যাদব। অথচ অ্যাডমিড কার্ডে নাম ছিল বিপ্লব মণ্ডল।
মালদা: ভুয়ো ভ্যাকসিন, ভুয়ো চিকিৎসক, ভুয়ো সাংবাদিক, ভুয়ো পুলিশের পর এবার ভুয়ো পরীক্ষার্থী। তাও আবার পুলিশ কনস্টেবলের প্রিলিমিনারি পরীক্ষায়। অভিযুক্তকে আটক করেছে পুলিশ। চলছে জিজ্ঞাসাবাদ।
জানা গিয়েছে, হরিশচন্দ্রপুর থানার সাদলিচক উচ্চ বিদ্যালয়ে ছিল পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পুলিশ কনস্টেবলের পরীক্ষার সেন্টার। সেই পরীক্ষা কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীরা যথা সময়ে এসে পৌঁছায়। পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করার আগে প্রাথমিক ভাবে অ্যাডমিড কার্ড এবং উপযুক্ত প্রমাণ পত্র দেখে চলছিল যাচাই পর্ব। তখনই একজন ভুয়ো পরীক্ষার্থী পুলিশের হাতে ধরা পড়ে যায়।
অভিযুক্ত পরীক্ষার্থীর নাম অখিলেশ যাদব। অথচ অ্যাডমিড কার্ডে নাম ছিল বিপ্লব মণ্ডল। কিন্তু তার পরিবর্তে পরীক্ষা দিতে আসে অখিলেশ যাদব। তা নিয়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে শুরু হয়ে যায় শোরগোল।
খবর পেয়ে হরিশচন্দ্রপুর থানার আইসি সঞ্জয় কুমার দাস পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছান। সেখান থেকে অখিলেশ যাদবকে আটক করা হয়। কেন সে অন্য কারও পরিবর্তে পরীক্ষা দিতে এসেছিল, কোথা থেকে এসেছে তা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ।
এর আগে মাধ্যমিকের সময় পর্ষদ সূত্রে খবর মিলেছিল মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের মূল্যায়নের ক্ষেত্রে যে নবম শ্রেণির নম্বর জমা দিতে বলা হয়েছিল স্কুলগুলিকে তাতে একাধিক অসঙ্গতি মিলেছে। প্রায় শ’খানেক স্কুলের নম্বরে মিলেছিল গরমিল। ক্রমেই লম্বা হচ্ছিল এই তালিকা। এই প্রেক্ষিতে যাদেরই অসঙ্গতি মিলবে সেই স্কুলগুলির মার্কস রেজিস্টার চেয়ে পাঠাবে পর্ষদ। নেওয়া হতে পারে কড়া পদক্ষেপ। এমনই জানানো হয়েছিল।
এদিকে আগের সময়কাল পর্যন্ত যে নম্বর জমা পড়েছে তা খতিয়ে দেখে পর্ষদ দেখতে পাচ্ছে, বিভিন্ন স্কুল থেকে যে নম্বর এসেছে তাতে হাজারো গরমিল রয়েছে। বহু স্কুলে যে পরিমাণ পরীক্ষার্থী রয়েছে, সে মতো নম্বর হয়ত জমা পড়েনি। কোথাও আবার বিষয়ভিত্তিক নম্বরেও ভুল দেওয়া হয়েছে। শতাধিক স্কুল এই ধরনের গরমিল করেছে বলে খবর
আরও পড়ুন: Ostrava Open: ২০২১ সালে প্রথম ট্রফির সৌভাগ্য হল সানিয়া মির্জার