Healthy Food: এই ৫ ম্যাজিক খাবারেই মহিলারা থাকবেন ফিট, আপনিও তালিকাতে রাখছেন তো?
Healthy Food For Women: রোজ এককাপ করে টকদই খান। টকদই খেতে ইচ্ছে না করলে রায়তা বানিয়ে খেতে পারেন। অঙ্কুরিত ছোলা-মুগ দিয়ে চাট বানিয়ে খান। এতেও অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেট ভরা থাকে

বাড়ির সকলকে খাইয়ে তবেই খেতে বসেন বাড়ির মহিলারা। সকাল থেকে কে কী খাবেন সেই দিকে কড়া নজর থাকলেও নিজে না খেয়ে বেলা ১২ টা পর্যন্ত কাটিয়ে দেন। এককাপ চা আর দুটো বিস্কুট- অধিকাংশজনের ক্ষেত্রে এই হল ব্রেকফাস্ট। এর মধ্যে খিদে পেলেও তা চেপে রেখেই এক নাগাড়ে ঘরের কাজ করে চলেন তাঁরা। নিজের ভালর পরিবর্তে পরিবার আর পরিজনদের নিয়েই তাঁরা ব্যস্ত থাকতে ভালবাসেন। এর ফলে ঠিক সময়ে খাবার খাওয়া তো হয় না আর শরীরও কিন্তু পুষ্টি পায় না ঠিক করে। পুষ্টি কম পরিমাণে খাওয়ার ফলে অধিকাংশ সময় ক্লান্ত লাগে, শরীরে রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতাও কমে যায়। মহিলাদের একসঙ্গে অনেক কিছু সামলাতে হয়।
ঘর-বাহিরের সব কাজ তাঁরা নিজস্ব দক্ষতাতে সামলে চলেন। আর তাই তাঁদের সুষম খাবার আর পুষ্টির খুবই প্রয়োজন। ঠিকমতো পুষ্টি পেলে তবেই তাঁরা সুস্থ থাকবেন এবং কাজ করার উৎসাহ পাবেন। মহিলাদের আরও একটি খারাপ অভ্যাস থাকে। বাসি খাবার বা অতিরিক্ত কিছু থেকে গেলে তাঁরা তা ফেলে না দিয়ে নিজেরাই খেয়ে নেন। এতে প্রয়োজনের তুলনায় বেশি খাওয়া হয় সেই সঙ্গে গ্যাস-অম্বলের সমস্যাও বাড়ে। আর তাই এই বিষয়টিও একেবারে বন্ধ করতে হবে।
রোজ প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খান। চিনি একেবারেই বাদ দিতে হবে রোজের তালিকা থেকে। ক্যালশিয়াম বেশি করে খেতে হবে। রোজ একটা করে লেবু অবশ্যই খান। ডালে লেবু দিয়ে খাওয়ার অভ্যাস করুন।
রোজ সকালে একমুঠো ভেজানো ছোলা-বাদাম-মুগ খান। এর থেকে শরীর অনেকটা পরিমাণ প্রোটিন পায়। সারা দিনের খাবারকে কয়েকটা ভাগে ভাগ করুন। দিনে দুবার বড় মিল আর ছোট ছোট তিন থেকে চারবার স্ন্যাকস খান। মানসিক চাপ কমাতে যোগব্যায়াম, প্রাণায়ম, নাচা, নিয়ম করে হাঁটা, সাঁতার কাটা এসব অবশ্যই চালিয়ে যান।
রোজ এককাপ করে টকদই খান। টকদই খেতে ইচ্ছে না করলে রায়তা বানিয়ে খেতে পারেন। অঙ্কুরিত ছোলা-মুগ দিয়ে চাট বানিয়ে খান। এতেও অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেট ভরা থাকে। সারাদিনে অন্তত দু’কাপ চিনি ছাড়া আদা দিয়ে চা খান। আর ব্যায়াম করতে একেবারেই ভুলবেন না। যতই কাজের চাপ থাকুক না কেন ব্যায়াম কিন্তু চালিয়ে যেতেই হবে।





